লেবাননের উত্তরাঞ্চলের বেদ্দাবি শিবির লক্ষ্য করে চালানো ইসরাইলের ড্রোন হামলায় স্ত্রী ও দুই মেয়েসহ হামাসের এক সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। অব্যাহত এ হামলার মধ্যেই ইরান, লেবানন ও গাজা লক্ষ্য করে সেনাবাহিনী বড় ধরনের অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরাইলের মিডিয়া।
ওদিকে ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আর কোনো হামলা হলে ইসরাইলের সব গ্যাসক্ষেত্র একসঙ্গে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। খবর জেরুসালেম পোস্ট, রয়টার্স, স্কাই নিউজ ও আল-জাজিরার।
হামাসের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে এমন একটি সূত্র শনিবার জানিয়েছে, পরিবারের তিন সদস্যের সঙ্গে হামাসের আল কাসাম ব্রিগেডের নেতা সাঈদ আতাল্লাহ নিহত হয়েছেন। উত্তর লেবাননের ত্রিপোলিতে একটি ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলের হামলায় তিনি নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) লেবাননের দক্ষিণে একটি হাসপাতালের পাশে ‘হিজবুল্লাহ কমান্ড সেন্টার’ লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে।
শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় আইডিএফ জানিয়েছে, গত ১ অক্টোবর লেবাননে ইসরাইলের স্থল বাহিনী অভিযান শুরু করার পর থেকে এ পর্যন্ত হিজবুল্লাহর অন্তত ২৫০ জন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন পর্যায়ের কমান্ডার ছিলেন ২১ জন, বাকিরা সবাই সাধারণ যোদ্ধা।